কেনো বাংলাদেশে দাড়িওয়ালাকে খিস্তিখেউড়ের কথা কেউ ভাবতেই পারে না, বয়স যাই হোক না কেন?
আর, এপার বাংলায়, “প্রকৃত” শিক্ষিত হবার পাঠক্রমে, দাড়িওয়ালার গুষ্টিরপিণ্ডি চটকানো শেখানো আবশ্যিক!
কেন?
আমাদের কাছে দাড়িওয়ালার সব কিছু free তে পাওয়া। ফাউ। তাসাপার্টির বাজনার সঙ্গে বাজানোর জন্য free তে কিছু music বানিয়ে দেওয়া case..
আর ওপারে.. ১৯৪৭-এর পরে, ১৯৫২-য় ওপারের লোক শহীদ হোল দুঃখী মা-এর মতোই দুঃখী ভাষাটার জন্য। ১৯৭১ পর্যন্ত দাড়িওয়ালাকে পরম যত্নে আগলে রেখেছিল ওপারের লোক, পাছে দাড়িওয়ালার দাড়ি উপড়ে নেয়।
তারপর থেকে ওপারের সব বাড়িতে তিনটে বুড়োবুড়ি, মা, বাবা আর দাড়িওয়ালা!